আপনাদের কম্পিউটার/ফোনে সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট যে জিনিস হচ্ছে সেটা হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম এবং সেটা নিয়ে আজকে আমরা কথা বলবো |
সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে আমাদের চলমান সিরিজে আজকে আমরা কথা বলবো অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে | অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে আপনাদের সমস্ত কমন প্রশ্নের উত্তর দিব | তার সাথে সাথে এটা বলবো যে কোন অপারেটিং সিস্টেম আপনি ব্যবহার করলে সবচেয়ে বেশি প্রডাক্টিভ এবং কাজগুলো করতে পারবেন | পুরো পোস্টটা পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নেন যে কোন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম আপনার ব্যবহার করা উচিত এবং কেন ব্যবহার করা উচিত
গত দুইটা পোস্টে আমি সাইবার সিকিউরিটি ক্যারিয়ারের রোড ম্যাপ দিয়েছি এবং তার সাথে সাথে এটা বলেছে সাইবার সিকিউরিটি ক্যারিয়ার হিসেবে select করার আগে কি কি জিনিস শিখবেন তো আপনারা যদি এই পোস্টগুলো না পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই পোস্টগুলো পড়ে নেবেন আমার পেজে রয়েছে |
অপারেটিং সিস্টেম কি জিনিস ?
অপারেটিং সিস্টেম হলো এমন একটি সফটওয়্যার যেটা কম্পিউটারের হার্ডওয়ার এবং সফটওয়্যার এর মধ্যে একটা ইন্টারফেস প্রদান করে যা হার্ডওয়ার এবং সফটওয়্যারকে নিয়ন্ত্রণ এবং একসাথে যুক্ত করার জন্য চেষ্টা করে | বলতে পারেন যে আপনার কম্পিউটারে আপনি অনেক হার্ডওয়ার লাগাতে পারেন কিন্তু সেই হার্ডওয়ার টা কিভাবে চলবে সেটা কিভাবে কন্ট্রোল করা হবে কোন কোন ফাংশন কখন কাজ করবে কোন জিনিস কখন করতে হবে সেই ব্যাপার গুলো যে সফটওয়্যারটি কন্ট্রোল করে সেটি হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম | মূলত এই সফটওয়্যার বা অপারেটিং সিস্টেমের উপর based করে কম্পিউটারে অন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার তৈরি করা হয় তো এটা অনেক ইম্পর্টেন্ট বুঝতেই পারছেন |
প্রত্যেক অপারেটিং সিস্টেমের ভিন্ন ভিন্ন সুযোগ সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে আমি ওগুলো বিষয় নিয়ে ডিটেলস আলোচনা করবো তার আগে বলে দিই যে সবচেয়ে ফেমাস অপারেটিং সিস্টেম গুলো কি কি:
1. উইন্ডোজ (Windows) : মাইক্রোসফ্ট দ্বারা তৈরি, উইন্ডোজ ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের জন্য সর্বাধিক ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি। এটি একটি user-friendly ইন্টারফেস অফার করে এবং সফ্টওয়্যার এবং উইন্ডোজে অনেক ধরনের সফটওয়্যার সাপোর্ট পায়। উইন্ডোজ সাধারণ কাজ, gaming, productivity এবং আরও অনেক কিছুর জন্য উপযুক্ত। সচরাচর বাংলাদেশে এবং দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা অপারেটিং সিস্টেম এটাই | পার্সোনাল কম্পিউটার বা পার্সোনাল ইউজের জন্য এটাই অনেক বেশি ব্যবহার হয় |
2. macOS: Apple দ্বারা ডেভলপ করা, macOS হল অ্যাপলের ম্যাক কম্পিউটারের জন্য ডিজাইন করা অপারেটিং সিস্টেম। এটি তার sleek and intuitive user interface, অ্যাপল ডিভাইসগুলির সাথে seamless integration এবং strong multimedia capabilities জন্য পরিচিত। MacOS অ্যাপল ইকোসিস্টেমের creative professionals and individuals জন্য আদর্শ। "জিনিস যেটা ভালো, দাম তার একটু বেশি ", এই কথাটার সাথে ম্যাক ওএস একেবারেই যায় |
3. লিনাক্স: লিনাক্স হল একটি ওপেন-সোর্স অপারেটিং সিস্টেম যা বিভিন্ন ডিস্ট্রিবিউশনে (ডিস্ট্রো) আসে, প্রতিটা ধরনের ভিন্ন ভিন্ন এবং সেটা মানুষের পার্সোনাল প্রিভিলেজ অনুযায়ী আসে। লিনাক্স তার stability, security, and flexibility জন্য পরিচিত। এটি প্রায়শই developers, system administrators, and enthusiasts দ্বারা ব্যবহৃত হয় যারা কাস্টমাইজেশন পছন্দ করে এবং কোন স্পেসিফিক কোন কাজের জন্যই ওই অপারেটিং সিস্টেম টা ব্যবহার করবে |
4. iOS: iOS হল Apple এর মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যা iPhones, iPads এবং iPod Touch ডিভাইসের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটা আসলে একটা Apple মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম | বুঝতে পারতেছেন যারা ম্যাক ইউজ করে তাদের phone জন্য এই অপারেটিং সিস্টেমটা |
5. অ্যান্ড্রয়েড: অ্যান্ড্রয়েড একটি ওপেন সোর্স মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যা Google দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। লিনাক্স পাওয়ার অ্যান্ড্রয়েড মূলত পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হওয়া মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম এবং এটা আপনাকে অনেক সুযোগ-সুবিধা এবং অ্যাপ ব্যবহার করতে দিবে যা আপনি প্লে স্টোর থেকে বা বিভিন্ন অন্য সোর্স থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন |
6. Chrome OS: Google দ্বারা বিকাশিত, Chrome OS হল একটি হালকা ওজনের অপারেটিং সিস্টেম যা মূলত Chromebooks এবং অন্যান্য ডিভাইসগুলির জন্য ডিজাইন করা হয়েছে যা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন চালায়। এটি ক্লাউড-ভিত্তিক কম্পিউটিং-এ ফোকাস করে এবং web browsing, online productivity, and media consumption জন্য উপযুক্ত।
আজকে পোস্টে আমি মূলত কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম অর্থাৎ উইন্ডোজ/লিনাক্স/ম্যাক্স এটা নিয়ে আমি কথা বলবো |
1. উইন্ডোজ (Windows) : মাইক্রোসফ্ট দ্বারা তৈরি, উইন্ডোজ ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের জন্য সর্বাধিক ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি। বাংলাদেশে এবং দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা অপারেটিং সিস্টেম এটাই | পার্সোনাল কম্পিউটার বা পার্সোনাল ইউজের জন্য এটাই অনেক বেশি ব্যবহার হয় | কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে
সুবিধা:
1. User-Friendly Interface: এর ইউজার ইন্টারফেস অনেক সহজ যেকোনো মানুষের এটা চালাতে পারবে এটার জন্য খুব একটা ট্রেনিং এর দরকার নেই |
2. Software Compatibility: উইন্ডোজ সফটওয়্যার সবচেয়ে বেশি এভেলেবেল, আপনি যে কোন সফটওয়্যারের win version মোটামুটি পেয়ে যাবেন |
3. Hardware Support: কম্পিউটারের এভেলেবেল সমস্ত হার্ডওয়ারের ড্রাইভার উইন্ডোজ সাপোর্ট পায় |
4. Gaming: গেম ডেভেলপাররা গেম ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সবচেয়ে বেশি প্রিফার করে তাই উইন্ডোজে অনেক ধরনের গেম এভেলেবেল আছে এবং আপনি খেলতে পারবেন |
অসুবিধা:
1. Cost: উইন্ডোজ ফ্রি অপারেটিং সিস্টেম না এটা একটা পেইড অপারেটিং সিস্টেম কিন্তু অনেক জায়গায় crack ভাবে ব্যবহার করা হয় কিন্তু সত্যি কথা উইন্ডোজ একটা পেইড অপারেটিং সিস্টেম | এটার জন্য আপনাকে লাইসেন্স কিনতে হবে এবং crack উইন্ডোজ ইউজ করা অবশ্যই বুদ্ধিমানের কাজ না | দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক জায়গায় পাইরেটস উইন্ডোজ এ ব্যবহার করা হয় |
2. Security Concerns: বছর বা বছর ধরে উইন্ডোজ এর উপরে দোষ নিয়ে আসা হচ্ছে যে উইন্ডোজ ডাটা লিক করে এবং যথেষ্ট পরিমাণ সিকিউরিটি সমস্যা রয়েছে | পৃথিবীর বেশিরভাগ ভাইরাস উইন্ডোজ এর উপর targeted করে বানানো হয় এ কারণে উইন্ডোজ ভাইরাস বা অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনাও কিন্তু সবচেয়ে বেশি থাকে |
3. Updates and Forced Reboots: যখন উইন্ডোজ আপডেট আসে তখন একটা মোটামুটি ইউজারকে জোর করা হয় ওই আপডেটটা দেওয়ার জন্য নাহলে অপারেটিং সিস্টেম স্লো হওয়া সহ আরো অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় |
4. Lack of Full Customization: উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম আপনি চাইলে ইচ্ছামত কাস্টমাইজেশন বা কন্ট্রোল করতে পারবেন না
2. macOS: Apple দ্বারা ডেভলপ করা, macOS হল অ্যাপলের ম্যাক কম্পিউটারের জন্য ডিজাইন করা অপারেটিং সিস্টেম। প্রফেশনালদের জন্য ডিজাইন করা এ অপারেটিং সিস্টেমের কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে |
সুবিধা
1. App Ecosystem: আপনি যদি আপেলে একাধিক প্রোডাক্ট ইউজ করেন লাইক অ্যাপল ওয়াচ মোবাইল আইপ্যাড এবং আরো অন্যান্য জিনিস সেগুলো সমস্তই আপনার পুরোপুরি একটা ইকোসিস্টেমের মধ্যে থাকবে আপনি চাইলেই বিভিন্ন ডিভাইসের মধ্যে ইকোসিস্টেম তৈরি করে একসাথে কাজ করতে পারবেন আপনাকে বারবার চিন্তা করতে হবে |
2. Security and Privacy: সিকিউরিটি ব্যাপারে আপেল অনেক সিরিয়াস | আপেলের ডিভাইস থেকে ডাটা চুরি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম | সিকিউরিটি ইস্যু অনেক কম এবং ভাইরাস বা অন্য কোন ওয়েব attack দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম |
3. Unix-based Foundation: Unix-based ফাউন্ডেশন হওয়ার কারণে এপল আসলে ডেভলপার এবং power users এর অনেক সাপোর্ট করে | অনেকগুলো টুল আপনি ইচ্ছামত এখানে ব্যবহার করতে পারবেন এবং প্রফেশনালি |
4. Performance: এটা কথা সবাইকে স্বীকার করতে হবে যে আপেলে হার্ডওয়ার এবং সফটওয়্যার এর পারফরম্যান্স অনেক ভালো | যারা একবার ইকোসিস্টেম ব্যবহার করেছে তার অন্য অপারেটিং সিস্টেমে শিফট হতে চায় না |
অসুবিধা
1. Limited Hardware Choices: নিজেদের প্রোডাক্টে পারফরম্যান্স এবং মান ভালো রাখার জন্য অ্যাপল সমস্ত নিজে ডেভলপ করে এ কারণে আপেলে হার্ডওয়ার বাদ দিয়ে অন্য হার্ডওয়ার আপনি সচরাচর ব্যবহার করতে পারবেন না |
2. Cost: এটা সত্য যে অ্যাপোলে প্রোডাক্ট এর প্রাইস অনেক বেশি | ওদের প্রতিটা জিনিস এতটা ওভার প্রাইজ যে সেম বাজেট নিয়ে আপনি অন্য ব্র্যান্ডের সেম প্রোডাক্ট দুই-তিনটা কিনতে পারবে |এমনকি অ্যাপোলে অনেক সফটওয়্যার ও paid আপনাকে টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কিনে তারপর ব্যবহার করতে হবে |
3. Gaming Support: আপেলে গেমিং সাপোর্ট উইন্ডোজ এর মত অতটা ভালো নয় |
4. Limited Customization: আপেল এর কাস্টমাইজেশন খুবই লিমিটেড | আপনি চাইলে হাবিজাবি সফটওয়্যার বা থিম ইন্সটল করতে পারবেন না |
3. লিনাক্স: লিনাক্স মূলত একটি কার্নেল এটা একটা অপারেটিং সিস্টেম না, কার্নেলের উপর based করেই হাজার হাজার অপারেটিং সিস্টেম তৈরি হয়েছে যেটা বিভিন্ন মানুষের নিজস্ব পার্সোনাল config এবং অভিরুচির উপরেই তৈরি করা হয় | ওপেন সোর্স হওয়ার কারণে যে কেউ এটা ইউজ এবং কাস্টমাইজেশন করতে পারে | এর কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে চলান সেটা জেনে নিই |
সুবিধা:
1. Open Source and Free: ওপেন সোর্স মানে হচ্ছে যে এটা যে কোডটা আছে যে কেউ দেখতে এবং কাস্টমাইজেশন করতে পারবে তাই এটা ফ্রি | এমনকি প্রথমে যখন কোন কম্পিউটার তৈরি করা হয় সেটাকে টেস্ট করার জন্য তার মধ্যে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে ইন্সটল করা হয় কারণ এটা ফ্রি |
2. Customization and Flexibility: কাস্টমাইজেশন / ফ্লেক্সিবিলিটি জন্য যদি কোন অপারেটিং সিস্টেমের নাম প্রথম আসে তাহলে সেটা হবে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম | আপনাকে এতটা ভার্সাটাইল অ্যাক্সেস সে দিবে, যে আপনি চাইলে bootloader, আনইন্সটল করে ফেলতে পারবেন |
3. Stability and Performance: লিনাক্স এর পারফর্মেন্স অসাধারণ | যদি আমি এক কথায় বলি তাহলে লিনাক্স এত কম পাওয়ার এবং রেম ইউজ করে যে আপনি যেকোনো software খুবই আরামে এবং লো কনফিগারেশনের কম্পিউটারে আপনি লিনাক্স চালাতে পারবেন | এটা হয়তোবা আপনারা জেনে থাকবেন পৃথিবীর 80 শতাংশ অনলাইন সার্ভারে লিনাক্স চালানো হয় |
4. Security: ওপেনসোর্স হওয়ার কারণে লিনাক্সে vulnerabilities সবসময় খুঁজে বের করা হয় এজন্য লিনাক্স অনেক বেশি সিকিউর এখানে সচরাচর ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার গুলো কাজ কম করে |
5. Package Management: Linux সেন্ট্রালাইজড প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকার কারণে এটা অনেক ইজিলি কোন সফটওয়্যার ইনস্টল আপডেট করা সম্ভব হয় এবং CLI ব্যবহার করে অনেক ইজিলি কাজ করা যায় |
অসুবিধা
1. Learning Curve: লিনাক্সে GUI অর্থাৎ গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস থেকে বেশি CLI/ Terminal কমান্ড লাইন ব্যবহার করা হয় এ কারণে অনেকের কাছে এটা একটু কঠিন লাগতে পারে |
2. Hardware Compatibility: অনেক সময় লিনাক্সে হার্ডওয়ারের সমস্যা দেখা দেয় অনেক হার্ডওয়ারের ড্রাইভার ইন্সটল হয় না |
3. Software Compatibility: ওপেন সোর্স হওয়ার কারণে সমস্ত সফটওয়্যারে সমস্ত সফটওয়্যারের repo কিন্তু এভেলেবেল থাকে না | তাই কমার্শিয়াল অনেক সফটওয়্যার আপনি লিনাক্সে পাবেন না |
ডেভলপার এবং প্রোগ্রামারদের জন্য কোন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম সবচেয়ে বেশি জরুরি?
একটা উত্তর সবসময় হবে সেটা হচ্ছে Linux . প্রডাক্টিভিটি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোগ্রামিং এর জন্য সবচেয়ে বেস্ট চারটা লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Ubuntu, Fedora, Debian, Arch Linux. অনেকগুলো কাস্টমাইজেশন ভার্শন অনলাইনে আপনি এভেলেবেল পাবেন যেটা আপনার ভালো লাগবে আপনি সেটা ব্যবহার করতে পারেন | আমার চ্যানেলে মেঘলার কাস্টমাইজেশন এবং ইনস্টলেশন ভিডিও কভার করে থাকে তো চাইলে আপনারা সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন |
সমস্ত অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে এবং সুবিধা-অসুবিধা আমি আপনাদের বলে দিলাম এখন আপনাদের সিলেট করিনি তবে কোন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম আপনাদের জরুরী
উইন্ডোজ এর CLI, CMD এবং PowerShell এর উপরে আমার ভিডিও আমার চ্যানেল এভেলেবেল আছে | লিনাক্স এর পুরো বেসিক অপারেটিং সিস্টেমের CLI/Terminal এর উপরে একটা ভিডিও করেছি এবং ম্যাকের zsh টার্মিনালে উপরে একটি ভিডিও আনা হবে ভবিষ্যতে আমার চ্যানেলে |
কম্পিউটারের একাধিক অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে সবার ধারণা থাকা উচিত, আপনার বিভিন্ন হাইপো ভাইজার লাইক VMware, ভার্চুয়াল বক্স ব্যবহার করে একাধিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন অথবা duel-boot করতে পারেন | আমি সবসময় Suggest করব যে বেসিক অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ব্যবহার করবেন এবং আপনার কম্পিউটারে ভার্চুয়াল বক্স লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল রাখবেন |